সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের আহ্বানে ইসলামাবাদ অভিমুখে তীব্র গণজমায়েত দেখা যাচ্ছে। পাকিস্তানের রাজধানী এখন কার্যত সংঘর্ষমুখর হয়ে উঠেছে। নিরাপত্তা বাহিনী এবং পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ৬ জন প্রাণ হারিয়েছেন। প্রশাসন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা মোতায়েন করেছে এবং প্রয়োজনে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছে।
আইনশৃঙ্খলার কড়াকড়ি ও আদালতের নির্দেশনার মধ্যেও ইসলামাবাদের দিকে পিটিআই কর্মীদের অগ্রযাত্রা অব্যাহত। গাড়ি, বাইক কিংবা পায়ে হেঁটে, নানা উপায়ে বিক্ষোভকারীরা যোগ দিচ্ছেন ইমরান খানের ঘোষিত এই আন্দোলনে।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাতেই বিক্ষোভকারীদের একটি বড় অংশ রাজধানীর উপকণ্ঠে পৌঁছায়। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কয়েক দফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নাকবি জানিয়েছেন, শ্রীনগর মহাসড়কে বিক্ষোভকারীদের আক্রমণে অন্তত ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। সংঘর্ষে আহত হয়েছেন শতাধিক। এ পর্যন্ত পিটিআইয়ের প্রায় ৪ হাজার কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ইসলামাবাদে সেনা নামানো হয়েছে এবং দাঙ্গা দমন ইউনিটকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পাঞ্জাব প্রদেশে ১৪৪ ধারা কার্যকর রাখার সময়সীমা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
এদিকে মঙ্গলবার সকালে ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি এবং খাইবার পাখতুনখোয়ার মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন গান্দাপুর গাড়িবহর নিয়ে রাজধানী অভিমুখে রওনা দিয়েছেন। তাদের পরিকল্পনা রয়েছে ডি চক এলাকায় সমাবেশ করার।
ইমরান খানের মুক্তি এবং সরকারের পদত্যাগের দাবিতে চলমান এই আন্দোলনকে তিনি ‘চূড়ান্ত ডাক’ বলে অভিহিত করেছেন। তার সমর্থকরা দাবি করছেন, অবিলম্বে ইমরান খানসহ পিটিআই নেতাদের মুক্তি দিতে হবে।
আইনশৃঙ্খলার কড়াকড়ি ও আদালতের নির্দেশনার মধ্যেও ইসলামাবাদের দিকে পিটিআই কর্মীদের অগ্রযাত্রা অব্যাহত। গাড়ি, বাইক কিংবা পায়ে হেঁটে, নানা উপায়ে বিক্ষোভকারীরা যোগ দিচ্ছেন ইমরান খানের ঘোষিত এই আন্দোলনে।
সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাতেই বিক্ষোভকারীদের একটি বড় অংশ রাজধানীর উপকণ্ঠে পৌঁছায়। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে কয়েক দফা সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহসিন নাকবি জানিয়েছেন, শ্রীনগর মহাসড়কে বিক্ষোভকারীদের আক্রমণে অন্তত ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। সংঘর্ষে আহত হয়েছেন শতাধিক। এ পর্যন্ত পিটিআইয়ের প্রায় ৪ হাজার কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ইসলামাবাদে সেনা নামানো হয়েছে এবং দাঙ্গা দমন ইউনিটকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। পাঞ্জাব প্রদেশে ১৪৪ ধারা কার্যকর রাখার সময়সীমা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।
এদিকে মঙ্গলবার সকালে ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি এবং খাইবার পাখতুনখোয়ার মুখ্যমন্ত্রী আলী আমিন গান্দাপুর গাড়িবহর নিয়ে রাজধানী অভিমুখে রওনা দিয়েছেন। তাদের পরিকল্পনা রয়েছে ডি চক এলাকায় সমাবেশ করার।
ইমরান খানের মুক্তি এবং সরকারের পদত্যাগের দাবিতে চলমান এই আন্দোলনকে তিনি ‘চূড়ান্ত ডাক’ বলে অভিহিত করেছেন। তার সমর্থকরা দাবি করছেন, অবিলম্বে ইমরান খানসহ পিটিআই নেতাদের মুক্তি দিতে হবে।